বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দাবি করেছেন, ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে অন্তত ৬৬৬ জন ব্যক্তি গুম হয়েছেন।
সোমবার (২৬ মে) বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে গুম হওয়া ব্যক্তিদের স্মরণে আন্তর্জাতিক সপ্তাহ উপলক্ষে তিনি এ কথা বলেন।
তারেক রহমান জানান, তার দলের হিসাবে গুমের প্রকৃত সংখ্যা আরও কয়েক গুণ বেশি। এদের অনেকেই আজও নিখোঁজ, কেউ গ্রেপ্তারের তালিকায়, আবার কারও মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। তিনি এটিকে আওয়ামী শাসনামলের "বর্বর দুঃশাসনের" উদাহরণ বলে মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, “বাংলাদেশে গুমের শিকারদের বেশিরভাগই বিরোধী দলের নেতাকর্মী ও সমর্থক। এছাড়াও গুম হয়েছেন ব্যবসায়ী, বুদ্ধিজীবী ও সাধারণ মানুষ। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের রোম স্ট্যাটিউট অনুযায়ী গুম একটি মানবাধিকারবিরোধী অপরাধ।”
তারেক রহমান গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারকে সমবেদনা জানান এবং বলেন, “আর কেউ যেন গুমের শিকার না হয়, সে জন্য রাষ্ট্রকে জোরালো ভূমিকা রাখতে হবে।”
তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় গুম বন্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান।তারেক রহমানের অভিযোগ: “২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ৬৬৬ জন গুম”
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দাবি করেছেন, ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে অন্তত ৬৬৬ জন ব্যক্তি গুম হয়েছেন।
সোমবার (২৬ মে) বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে গুম হওয়া ব্যক্তিদের স্মরণে আন্তর্জাতিক সপ্তাহ উপলক্ষে তিনি এ কথা বলেন।
তারেক রহমান জানান, তার দলের হিসাবে গুমের প্রকৃত সংখ্যা আরও কয়েক গুণ বেশি। এদের অনেকেই আজও নিখোঁজ, কেউ গ্রেপ্তারের তালিকায়, আবার কারও মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। তিনি এটিকে আওয়ামী শাসনামলের "বর্বর দুঃশাসনের" উদাহরণ বলে মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, “বাংলাদেশে গুমের শিকারদের বেশিরভাগই বিরোধী দলের নেতাকর্মী ও সমর্থক। এছাড়াও গুম হয়েছেন ব্যবসায়ী, বুদ্ধিজীবী ও সাধারণ মানুষ। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের রোম স্ট্যাটিউট অনুযায়ী গুম একটি মানবাধিকারবিরোধী অপরাধ।”
তারেক রহমান গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারকে সমবেদনা জানান এবং বলেন, “আর কেউ যেন গুমের শিকার না হয়, সে জন্য রাষ্ট্রকে জোরালো ভূমিকা রাখতে হবে।”
তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় গুম বন্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান।
thebgbd.com/NIT