১৪ উইকেট পেয়েই বিসিবির ডাকে থামতে হলো।শেষ ম্যাচে চেন্নাই হারলেও ৪ ওভারে মাত্র ২২ দিয়ে দলের সবচেয়ে ইকোনমিক বোলার মুস্তাফিজ।
বিশেষ করে ১৫ নম্বর ওভারে মারকুটে ব্যাটসম্যান শশাংকের বিপক্ষে মেইডেন ওভার তুলে নেয়ার পর স্টেডিয়াম জুড়ে যে উচ্ছাস আর চিৎকার বয়ে গেছে, সেটাই কালকের ম্যাচের হাইলাইট।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলার জন্য মুস্তাফিজকে ডেকে আনা খুব জরুরি ছিলো কিনা সেটা এখনো দেশি ক্রিকেট ফ্যানদের কাছে এক বিতর্কের বিষয়।তবে বিসিবি বরাবরই অনড় ছিলো এ ব্যাপারে।
এ বছর যাত্রা যেহেতু এখানেই শেষ, সামগ্রিকভাবে মুস্তাফিজের আইপিএল পারফরম্যান্সকে মূল্যায়ন করলে, প্রশংসাই করতে হয়। ভালো- মন্দ সবই ছিলো, তবে ওভারঅল ইম্প্যাক্টফুল কনট্রিবিউশন রেখেছেন।বাকিটা পরবর্তী সিজনে দেখা যাবে।