ঢাকা | বঙ্গাব্দ

সেতুর অভাবে ভোগান্তিতে সৈয়দপুরের লাখো মানুষ

নীলফামারীর সৈয়দপুরে তিনটি ইউনিয়নের লাখো মানুষ সেতুর অভাবে প্রায় চার যুগ ধরে সড়ক পথে যোগাযোগে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
  • নিজস্ব প্রতিবেদক | ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪
সেতুর অভাবে ভোগান্তিতে সৈয়দপুরের লাখো মানুষ সেতু না থাকায় বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চিকলি নদী পার হতে হচ্ছে ১১ গ্রামের বাসিন্দাদের।

নীলফামারীর সৈয়দপুরে তিনটি ইউনিয়নের লাখো মানুষ সেতুর অভাবে প্রায় চার যুগ ধরে সড়ক পথে যোগাযোগে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। স্থায়ীভাবে নদী দুটির ওপর সেতু নির্মাণের দাবি এলাকাবাসীর। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানোর কথা জানায় উপজেলা প্রকৌশলী।


নীলফামারীর সৈয়দপুরের কামারপুকুর ইউনিয়নের চিকলি নদীর কাচারি ঘাট। এখানকার বাঁশের সাঁকোটি প্রায় ১১টি গ্রামের মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা।


ভারী বর্ষণে প্রতি বছর সাঁকোটি পানিতে ভেসে যায়। এলাকাবাসীর অভিযোগ, বাঁশের সাঁকোটি চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়া সাঁকোটি পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর দুর্ভোগ পৌঁছেছে চরমে। সাঁকো সংস্কার নয়। স্থায়ীভাবে নদী দুটির ওপর সেতু নির্মাণের দাবি স্থানীয়দের।


ব্রিজ দুটি ডিপিপিভুক্ত করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানান সৈয়দপুরের উপজেলা প্রকৌশলী এম. এম আলী রেজা রাজু।


ব্রিজ দুটির দৈর্ঘ্য যথাক্রমে ৬৫ ও ৬০ মিটার। নির্মাণের জন্য ০.৪০ ও ০.৩০ একর জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজন হবে বলে নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় প্রকৌশল বিভাগ।নীলফামারীর সৈয়দপুরে ৩টি ইউনিয়নের লাখো মানুষ সেতুর অভাবে প্রায় ৪ যুগ ধরে সড়ক পথে যোগাযোগে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। স্থায়ীভাবে নদী দুটির ওপর সেতু নির্মাণের দাবি এলাকাবাসীর। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানোর কথা জানায় উপজেলা প্রকৌশলী।


নীলফামারীর সৈয়দপুরের কামারপুকুর ইউনিয়নের চিকলি নদীর কাচারি ঘাট। এখানকার বাঁশের সাঁকোটি প্রায় ১১টি গ্রামের মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা।


ভারী বর্ষণে প্রতি বছর সাঁকোটি পানিতে ভেসে যায়। এলাকাবাসীর অভিযোগ, বাঁশের সাঁকোটি চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়া সাঁকোটি পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর দুর্ভোগ পৌঁছেছে চরমে। সাঁকো সংস্কার নয়। স্থায়ীভাবে নদী দুটির ওপর সেতু নির্মাণের দাবি স্থানীয়দের।


ব্রিজ দুটি ডিপিপিভুক্ত করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানান সৈয়দপুরের উপজেলা প্রকৌশলী এম. এম আলী রেজা রাজু।


ব্রিজ দুটির দৈর্ঘ্য যথাক্রমে ৬৫ ও ৬০ মিটার। নির্মাণের জন্য ০.৪০ ও ০.৩০ একর জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজন হবে বলে নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় প্রকৌশল বিভাগ।


thebgbd.com/NIT