অভিযুক্তরা স্বীকার করলে তারা সাধারণ ক্ষমার আওতায় আসবেন, অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির বিধান করা হবে।
আজ বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বিকেলে বুদ্ধিজীবী দিবস ও বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
ফারুক-ই-আজম বলেন, রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধাদের তীব্র আপত্তির কারণে মুক্তিযুদ্ধ সংশ্লিষ্ট সকলকে মুক্তিযোদ্ধা ঘোষণা করার বিষয়টি পুনরায় আলোচনায় এসেছে। এজন্য প্রয়োজন হলে আইনের সংশোধন করা হবে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, যারা প্রতারণার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের সনদ নিয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে একটি মামলা চলমান রয়েছে। মামলার রায় ঘোষণার পর অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি জানান, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভাতা পাওয়া ব্যক্তিদের সংখ্যা বর্তমানে ১ লাখ ৯৬ হাজার ৪৫৪। এর মধ্যে ৪৬৪ জন বীরাঙ্গনা রয়েছেন।
উপদেষ্টা আরও বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের আপত্তির পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি উপদেষ্টা কমিটির সঙ্গে আলোচনা করা হবে এবং বর্তমান আইন সংশোধনের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
thebgbd.com/AR