অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা নিশ্চিত করার দাবিতে তিস্তা অভিমুখে দুই দিনের কর্মসূচি শুরু করেছে বিএনপি ও তাদের মিত্র দলগুলো। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শাইরুল কবির খান গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) গাইবান্ধায় এই কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) লালমনিরহাট সীমান্তে সমাপনী সমাবেশে বক্তব্য দেবেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘জাগো বাহে-তিস্তা বাঁচাও’ স্লোগানে তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের ব্যানারে এই কর্মসূচি পরিচালিত হচ্ছে। টানা ৪৮ ঘণ্টা তিস্তার তীরবর্তী এলাকায় অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হবে।
উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলা— লালমনিরহাট, রংপুর, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা ও নীলফামারীর ১১টি স্থানে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপির পাশাপাশি সমমনা রাজনৈতিক দলের নেতারাও এতে অংশ নেবেন।
আন্দোলনের আয়োজকদের দাবি, তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা নিশ্চিত করা এবং দীর্ঘ প্রতীক্ষিত মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে উদ্যোগী করতে তারা এই কর্মসূচি নিয়েছেন। নদীর দুই তীরজুড়ে ২৩০ কিলোমিটারজুড়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন কমিটি।
পদযাত্রার বিভিন্ন স্থানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ। এছাড়া বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু ও শামসুজ্জামান দুদু। উপস্থিত থাকবেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক এবং গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
তিস্তা চুক্তি বাস্তবায়নসহ অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন সমস্যার সমাধান এবং জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষায় ভারতের ওপর কূটনৈতিক চাপ বাড়ানোর লক্ষ্যেই এই কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে বলে আয়োজকরা জানিয়েছেন।তিস্তা অভিমুখে দুই দিনের কর্মসূচি শুরু বিএনপির
অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা নিশ্চিত করার দাবিতে তিস্তা অভিমুখে দুই দিনের কর্মসূচি শুরু করেছে বিএনপি ও তাদের মিত্র দলগুলো। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শাইরুল কবির খান গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) গাইবান্ধায় এই কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) লালমনিরহাট সীমান্তে সমাপনী সমাবেশে বক্তব্য দেবেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘জাগো বাহে-তিস্তা বাঁচাও’ স্লোগানে তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের ব্যানারে এই কর্মসূচি পরিচালিত হচ্ছে। টানা ৪৮ ঘণ্টা তিস্তার তীরবর্তী এলাকায় অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হবে।
উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলা— লালমনিরহাট, রংপুর, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা ও নীলফামারীর ১১টি স্থানে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপির পাশাপাশি সমমনা রাজনৈতিক দলের নেতারাও এতে অংশ নেবেন।
আন্দোলনের আয়োজকদের দাবি, তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা নিশ্চিত করা এবং দীর্ঘ প্রতীক্ষিত মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে উদ্যোগী করতে তারা এই কর্মসূচি নিয়েছেন। নদীর দুই তীরজুড়ে ২৩০ কিলোমিটারজুড়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন কমিটি।
পদযাত্রার বিভিন্ন স্থানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ। এছাড়া বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু ও শামসুজ্জামান দুদু। উপস্থিত থাকবেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক এবং গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
তিস্তা চুক্তি বাস্তবায়নসহ অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন সমস্যার সমাধান এবং জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষায় ভারতের ওপর কূটনৈতিক চাপ বাড়ানোর লক্ষ্যেই এই কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে বলে আয়োজকরা জানিয়েছেন।
thebgbd.com/NA