ঢাকা | বঙ্গাব্দ

ইজতেমা মাঠে হত্যার ঘটনায় ৩৫ ঘণ্টা পর মামলা

  • নিজস্ব প্রতিবেদক | ২০ ডিসেম্বর, ২০২৪
ইজতেমা মাঠে হত্যার ঘটনায় ৩৫ ঘণ্টা পর মামলা সংগৃহীত

বিশ্ব ইজতেমার ৪২ দিন আগেই জোড় ইজতেমা নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজন নিহতের ঘটনায় ২৯ জনকে শনাক্ত ও অজ্ঞাতনামা শত শত আসামি উল্লেখ করে থানায় মামলা হয়েছে।


গতকাল বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টায় টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলাটি করেন শুরায়ি নেজামের (জুবায়ের পন্থি) সাথী এস এম আলম হোসেন। তিনি কিশোরগঞ্জ সদর থানার গাইটাল গ্রামের এস এম মোক্তার হোসেনের ছেলে ও আলমি শুরার কিশোরগঞ্জ জেলার সাথী।


মামলার এজাহারে সাদপন্থীদের শীর্ষ মুরুব্বী ওয়াসিফুল ইসলামসহ ২৯ জনকে আসামি করা হয়। বলা হয়, সরকারি নির্দেশ অমান্য করে সাদপন্থি আসামিরা জোর পূর্বক বিশ্ব ইজতেমা মাঠে প্রবেশ করে হতাহতের ঘটনা ঘটায়।


মামলার বিবরণে আরও বলা হয়, ১৭ ডিসেম্বর রাতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাহ সাদপন্থিদের সঙ্গে একটি পরামর্শ সভা করে সমঝোতার জন্য জুবায়েরপন্থিদের সাথে আলোচনা করতে কাকরাইল মসজিদে যায়। এই দুই ছাত্র নেতার সাথে সাদপন্থিদের আলোচনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে সাদপন্থিরা ইজতেমা মাঠে অনুপ্রবেশ করে ভিকটিমদের হত্যা করে। সারজিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাহ সাদপন্থিদের শান্ত থাকতে বললেও সাদপন্থিরা অপপ্রচার করে মাঠে হামলা করে তিন সাথীকে হত্যা করে।


টঙ্গী পশ্চিম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইস্কান্দার হাবিবুর রহমান মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।


thebgbd.com/NIT