শনিবার (১১ মে) সকালে আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়নের নরিঙ্গারটেক এলাকার অভি পোল্ট্রি খামারে এ ঘটনা ঘটে।
খামারের কর্মচারী আবুল কালাম বলেন, ‘আমি অভি পোল্ট্রি খামারে প্রায় ১ বছর ধরে কাজ করছি। এই খামারে একটি ৬ হাজার ও ২ হাজার মুরগি ধারণক্ষমতা সম্পন্ন দুটি শেড রয়েছে। ছয় হাজার মুরগি ধারণক্ষমতা সম্পন্ন শেডটিতে গত তিন দিন আগে ৩ হাজার বাচ্চা আনা হয়।
আজ শনিবার সকালে হঠাৎ ঝড়বৃষ্টি শুরু হলে শেডের একটি টিনের চালা ঝড়ে উড়ে যায়। পরে বৃষ্টির পানি প্রবেশ করে সেই পানিতে ডুবে সব বাচ্চা মারা যায়। অনেক কষ্টে ৫০-৬০টি একদিন বয়সী মুরগির বাচ্চা বাঁচাতে পেরেছি।’
খামারের মালিক নুরুল আলম বলেন, ‘সকালে হঠাৎ ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে খামারের একপাশের টিনের চালা উড়ে ভিতরে পানি ঢোকে। একজন কর্মচারী একা কিছুই করতে পারেনি। এসময় বৃষ্টির পানি জমে খামারে থাকা একদিন বয়সী ৩ হাজার বাচ্চা মারা যায়। এতে আমার প্রায় ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘গত মাসেও আমার খামারে ভাইরাস আক্রমণ করে মুরগি মরে যাওয়ায় আমার প্রায় দেড় লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে। বর্তমানে আমি অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্তহয়ে পড়েছি।