জাতীয় ঐক্যের লক্ষ্যে দুই দিনব্যাপী জাতীয় সংলাপ আজ শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শুরু হচ্ছে। ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ (এফবিএস) আয়োজিত এই সংলাপের মূল লক্ষ্য ‘ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন’। সংলাপ শেষে একটি ঘোষণাপত্র প্রকাশ করা হবে বলে আয়োজকরা জানিয়েছেন।
সংলাপে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে যুক্ত হবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অন্তর্বর্তী সরকারের সাতজন উপদেষ্টা, ২০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, নাগরিক সমাজের বিশিষ্টজন এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার শীর্ষ ব্যক্তিরা এতে অংশগ্রহণ করবেন। তবে আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলীয় জোটের কোনো শরিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। সংলাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেবেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক এবং অর্থনীতিবিদ ড. মুশতাক হুসাইন খান। সংলাপের সমাপনী দিনে বক্তব্য দেবেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. আলী রীয়াজ।
সংলাপে ছয়টি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম দিনে ‘ঐক্য কোন পথে’ শিরোনামের অধিবেশনে বক্তব্য দেবেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মাহমুদুর রহমান মান্না, মিয়া মো. গোলাম পরওয়ার, সৈয়দ মো. রেজাউল করিমসহ অনেকে। উপদেষ্টাদের মধ্যে থাকবেন আদিলুর রহমান খান, শারমীন মুরশিদ ও মাহফুজ আলম। ‘রক্তের ঋণ ও ঐক্যের আকাঙ্ক্ষা’ শিরোনামের দ্বিতীয় অধিবেশনে বক্তব্য দেবেন উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহসহ আরও অনেকে।
দ্বিতীয় দিনে ‘গুম–খুন থেকে জুলাই গণহত্যা: বিচারের চ্যালেঞ্জ’, ‘সংস্কারের দায় ও নির্বাচনের পথরেখা’ এবং ‘ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বাংলাদেশের স্বার্থ ও নিরাপত্তা’ শিরোনামে তিনটি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। এসব অধিবেশনে উপদেষ্টাদের মধ্যে উপস্থিত থাকবেন ব্রিগেডিয়ার (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন, অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও তৌহিদ হোসেন। রাজনীতিকদের মধ্যে থাকবেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম খান, আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, জোনায়েদ সাকি প্রমুখ।
সংলাপের আয়োজন সম্পর্কে এফবিএস-এর আহ্বায়ক সাংবাদিক মনির হায়দার জানিয়েছেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশ একটি রূপান্তরপর্বে প্রবেশ করেছে। এই প্রেক্ষাপটে জাতীয় ঐক্যের লক্ষ্যে এই সংলাপ আয়োজন করা হয়েছে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ এবং তাদের সহযোগীদের ১৫ বছরের শাসনকালে দেশে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তাদের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান হয়েছে, তাই তাদের সংলাপে ডাকার সুযোগ নেই।
জাতীয় ঐক্যের লক্ষ্যে দুই দিনব্যাপী জাতীয় সংলাপ আজ শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শুরু হচ্ছে। ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ (এফবিএস) আয়োজিত এই সংলাপের মূল লক্ষ্য ‘ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন’। সংলাপ শেষে একটি ঘোষণাপত্র প্রকাশ করা হবে বলে আয়োজকরা জানিয়েছেন।
সংলাপে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে যুক্ত হবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অন্তর্বর্তী সরকারের সাতজন উপদেষ্টা, ২০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, নাগরিক সমাজের বিশিষ্টজন এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার শীর্ষ ব্যক্তিরা এতে অংশগ্রহণ করবেন। তবে আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলীয় জোটের কোনো শরিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। সংলাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেবেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক এবং অর্থনীতিবিদ ড. মুশতাক হুসাইন খান। সংলাপের সমাপনী দিনে বক্তব্য দেবেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. আলী রীয়াজ।
সংলাপে ছয়টি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম দিনে ‘ঐক্য কোন পথে’ শিরোনামের অধিবেশনে বক্তব্য দেবেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মাহমুদুর রহমান মান্না, মিয়া মো. গোলাম পরওয়ার, সৈয়দ মো. রেজাউল করিমসহ অনেকে। উপদেষ্টাদের মধ্যে থাকবেন আদিলুর রহমান খান, শারমীন মুরশিদ ও মাহফুজ আলম। ‘রক্তের ঋণ ও ঐক্যের আকাঙ্ক্ষা’ শিরোনামের দ্বিতীয় অধিবেশনে বক্তব্য দেবেন উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহসহ আরও অনেকে।
দ্বিতীয় দিনে ‘গুম–খুন থেকে জুলাই গণহত্যা: বিচারের চ্যালেঞ্জ’, ‘সংস্কারের দায় ও নির্বাচনের পথরেখা’ এবং ‘ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বাংলাদেশের স্বার্থ ও নিরাপত্তা’ শিরোনামে তিনটি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। এসব অধিবেশনে উপদেষ্টাদের মধ্যে উপস্থিত থাকবেন ব্রিগেডিয়ার (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন, অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও তৌহিদ হোসেন। রাজনীতিকদের মধ্যে থাকবেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম খান, আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, জোনায়েদ সাকি প্রমুখ।
সংলাপের আয়োজন সম্পর্কে এফবিএস-এর আহ্বায়ক সাংবাদিক মনির হায়দার জানিয়েছেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশ একটি রূপান্তরপর্বে প্রবেশ করেছে। এই প্রেক্ষাপটে জাতীয় ঐক্যের লক্ষ্যে এই সংলাপ আয়োজন করা হয়েছে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ এবং তাদের সহযোগীদের ১৫ বছরের শাসনকালে দেশে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তাদের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান হয়েছে, তাই তাদের সংলাপে ডাকার সুযোগ নেই।
thebgbd.com/NIT
